Responsive Ad Slot

Weather - Tutiempo.net

Latest

latest

অভিনেতা খলিল চলে যাওয়ার সাত বছর আজ

মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ০৭, ২০২১

/ by DNN24LIVE

তার ভারি কণ্ঠের সংলাপ এখনও দর্শকদের মনে রয়ে গেছে। তিনি যখন খল চরিত্রে অভিনয় করেছেন, সেটা দেখে দর্শকরা ভয় পেয়েছেন। আবার তিনি যখন ইতিবাচক ভূমিকায় অভিনয় করেছেন, দর্শকরা মুগ্ধ হয়েছেন। তিনি চলে গেছেন, কিন্তু এখনও বেঁচে আছেন সিনেমার ইতিহাসে।

বলছি খ্যাতিমান অভিনেতা খলিল উল্লাহ খানের কথা। আজ ৭ ডিসেম্বর বরেণ্য এই অভিনেতার চলে যাওয়ার দিন। ২০১৪ সালের এই দিনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। আজ তার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী। প্রয়াণ দিবসে গুণী এই অভিনেতার প্রতি শ্রদ্ধা।

খলিল উল্লাহ খানের জন্ম ১৯৩৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ভারতের মেদিনীপুরে। তার বাবা ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা। সেজন্য শৈশবে তিনি বেড়ে উঠেছেন সিলেট, কৃষ্ণনগর, বগুড়া ও নোয়াখালী অঞ্চলগুলোতে। সিলেটের মদনমোহন কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক এবং মুরারিচাঁদ কলেজ থেকে তিনি স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি।

১৯৫১ সালে খলিল উল্লাহ খান আর্মিতে যোগ দেন। এরপর ১৯৫২ সালে তিনি আনসার এডজুট্যান্ট হিসেবে যোগ দেন। মাঝে দীর্ঘ দিন তিনি সাসপেন্ড ছিলেন। ১৯৯২ সাল থেকে তিনি আনসার থেকে অবসর গ্রহণ করেন।

খলিলের অভিনয় জীবন শুরু হয় টিভি নাটক দিয়ে। কয়েকটি নাটকে অভিনয়ের পর তিনি কাজ করেন সিনেমায়। তার প্রথম সিনেমা ‘সোনার কাজল’ ১৯৫৯ সালে মুক্তি পায়। তার অভিনীত সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে- ‘পুনম কি রাত’, ‘ভাওয়াল সন্ন্যাসী’, ‘উলঝান’, ‘সমাপ্তি’, ‘নদের চাঁদ’, ‘বেঈমান’, ‘মিন্টু আমার নাম’, ‘মেঘের পরে মেঘ’, ‘আলোর মিছিল’, ‘আয়না’, ‘মধুমতি’, ‘ওয়াদা’, ‘ভাই ভাই’, ‘বিনি সুতার মালা’, ‘মাটির পুতুল’, ‘অভিযান’, ‘কার বউ’, ‘দিদার’, ‘আওয়াজ’, ‘নবাব সিরাজউদ দৌলা’ ও ‘ভণ্ড’ ইত্যাদি।

খলিল উল্লাহ খান ‘গুণ্ডা’ সিনেমায় অভিনয়ের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছিলেন। তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

Don't Miss
©dnn24live all rights reserved
design by khyrul islam