Responsive Ad Slot

Weather - Tutiempo.net
Election লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Election লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রাজাপুরে উপ-নির্বাচনে মরিয়ম বিজয়ী

কোন মন্তব্য নেই

বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ০৩, ২০২২


রাজাপুর গালুয়া ইউপি সদস্য মোসাঃ হাফিজা ফিরোজ’র মৃত্যুতে ১, নং ওয়ার্ডটি শূন্য ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। ১৯ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন এই আসনটিতে তফসীল ঘোষণা করেন, তাতে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন তিন জন এরপর গতকাল বুধবার (২নভেম্বর) সকালে উপ-নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হয়। এতে ১৬ ভোট বেশি পেয়ে বই প্রতীকে মরিয়ম বিজয়ী হয়েছে

ওই দিন সকাল ৮টায় ইভিএম পদ্ধতির মাধ্যমে ভোট গ্রহণ শুরু হয় এবং বিকাল ৪টায় শেষ হয়। কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের উপস্থিতি তেমন চোখে না পরলেও শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ হয়েছে। কেন্দ্রগুলোতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নজরধারিতে ৩টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হয়। উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মোট তিন জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

এই ৩টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার সংখ্যা ছিলো ৯৭৬৩ জন। পুরুষ ভোটার সংখ্যা ছিলো ৪৯৭৭ জন এবং নারী ভোটার সংখ্যা ছিলো ৪৭৮৬ জন। এর মধ্যে বই প্রতীকে ১১৪৮ ভোট পেয়ে মোসাঃ মরিয়ম বেগম (টিয়ন) বিজয়ী হয়েছে। রাজাপুর উপজেলা বিএনপির যুগ্নআহব্বায়ক ও গালুয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মনিরুজ্জামান লাভলু’র স্ত্রী সৈয়দা রেহানা লাবলু বক প্রতীকে ১১৩২ ভোট পেয়েছেন। এবং গালুয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ হাওলাদার এর পুত্রবধূ মোসাঃ হাফসা আক্তার কলম প্রতীকে ৯৯৭ ভোট পেয়েছেন।

নিরুত্বাপ জেলা পরিষদ নির্বাচনের রাজাপুর ও কাঠালিয়ায় শেষ মুহুত্বে উত্তাপ

কোন মন্তব্য নেই

শনিবার, অক্টোবর ১৫, ২০২২


আগামী ১৭ অক্টোবর সোমবার অনুষ্ঠেয় জেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে ঝালকাঠির রাজাপুরে জনমনে তেমন একটা আগ্রহ দেখা যায়নি এতদিন। পরোক্ষ ভোটের এই নির্বাচনে কোন ধরনের উত্তাপও ছড়ায়নি।

তবে নির্বাচনে রয়েছে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীদের ছড়াছড়ি। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী না হলেও জেলার ৩নং ওয়ার্ড রাজাপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে জেলা আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তের বাইরে প্রার্থী হয়েছেন একাধিক।

অপরদিকে নির্বাচনকে ঘিরে হঠাৎ করে স্থানীয় আ’লীগ মনোনীত রাজাপুর ও কাঠালিয়ায় সাধারন ও সংরক্ষিত সদস্য প্রার্থীদের বিরুদ্ধে মহড়া, ক্ষমতার অপব্যবহার, আচরন বিধি লংঘনের উৎসব চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দি একাধিক প্রার্থী প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও রিটার্নিং অফিসার ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ প্রদান করেছে। তারা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অবাধা নির্বাচনের জন্য ভোটের দিন বেশী সংখ্যক নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও সার্বক্ষনিক ম্যাজিষ্ট্রেটসহ ভ্রাম্যমান আদালতকে নিয়োগের দাবী জানিয়েছেন।

দলীয় সূত্রে জানাগেছে, জেলা পরিষদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিল শেষে আওয়ামী লীগ সমর্থীত সাধারণ সদস্য পদে শামসুল ইকরাম পিরু (সদর), হাজী মোঃ সোহরাব হোসেন (নলছিটি), এড. এএইচএম খায়রুল আলম সরফরাজ (রাজাপুর), এস এম ফয়জুল আলম সিদ্দিকী ফিরোজ (কাঠালিয়া) এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ঝালকাঠি-নলছিটি থেকে হোসনে আরা মন্নান ও রাজাপুর-কাঠালিয়ার থেকে জাহানারা হকসহ ৬জন মনোনয়ন জমা দেন।

সূত্র আরো জানিয়েছে, নির্বাচনে সাধারন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে আওয়ামীলীগ ও অংগসংগঠনের মোট ১৭জন নেতা র্প্র্থা হিসাবে মনোয়ন দাখিল করেন। এরমধ্যে ঝালকাঠি-নলছিটি উপজেলা আ’লীগ সমর্থিত ৩ প্রার্থীদের মধ্যে বিপক্ষে কোন প্রার্থী না থাকায় তারা বিনাপ্রতিদ্বন্দিতায় বিজয়ী হন। অন্যদিকে রাজাপুর-কাঠালিয়ার দলীয় ৩ প্রার্থীর বিরুদ্ধে দলের ১১জন প্রার্থী তাদের প্রার্থীতা বহাল রাখেন।

নির্বাচনে রাজাপুর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে একজন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সহ চার প্রতিদ্বন্দ্বী, কাঠালিয়া ওয়াডে সাধারণ সদস্য পদে ৩ জন ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ওয়ার্ড-২ (রাজাপর-কাঁঠালিয়া) সাবেক জেলা পরিষদের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য সহ ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়াই করছে।

আসন্ন নির্বাচনে রাজাপুর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান-মেম্বারসহ ভোটার সংখ্যা ৭৯ জন ও কাঠালিয়া উপজেলায় মোট ভোটার ৮১জন। ভোটারের মধ্যে অধিকাংশ রাজনৈতিক ভাবে নিস্কীয় ও ভোট প্রয়োগে গিয়ে ঝুঁকির মধ্যে পরতে চাচ্ছেন না। প্রার্থীদের মধ্য থেকে তাদেরকে নিরাপত্তা নিশ্চিতের কথা বলা হলেও তারা তা বিশ^াস করতে পারছেন না।

ইতিমধ্যে রাজাপুরে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী এড. এএইচএম খায়রুল আলম সরফরাজের পক্ষে মোটরসাইকেল বহর নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে ভোটারদের কাছে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আর কাঠালিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান এমদাদুল হক মনিরের মা জাহানারা হকের পক্ষে তিনি উপজেলা পরিষদের সকল ক্ষমতা ব্যবহার করছেন বলে লিখিত অভিযোগ

এ বিষয়ে সহকারী রিটানিং অফিসার ওহিদুজ্জামান মুন্সি বলেন, নির্বাচন চলাকালীন সময়ে ভোট কেন্দ্র সিসিটিভি ক্যামেরা দ্বারা নির্বাচন কমিশন সচিবালয় মনিটরিং করবেন। এছাড়া জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেটদের দায়িত্ব দেয়া ও নিরাপত্তা রক্ষার্থে পুলিশ সহ অন্যান্য আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়ন করা হবে। আর ভোট কেন্দ্রে প্রশাসন ও পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠ ও শান্তি পূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠান নিশ্চিত করবেন।

ভোটের সরঞ্জাম নিয়ে কেন্দ্রে যাওয়ার পথে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার মৃত্যু

কোন মন্তব্য নেই

রবিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২১

পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলায় নির্বাচনি সরঞ্জাম নিয়ে কেন্দ্রে যাওয়ার পথে এক সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার মৃত্যু হয়েছে। তার নাম মো. হুমায়ুন কবির। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন মির্জাগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আরাফাত হোসেন।

শনিবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার সদর ইউনিয়নের ভাজনা কদমতলা আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। হুমায়ুন কবির ওই কেন্দ্রের সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ছিলেন। দুমকি উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের আজাহার আকনের ছেলে হুমায়ুন। তিনি মির্জাগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা অফিসের ফিল্ড সুপারভাইজার।

ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, রবিবার সাকালে তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। শ‌নিবার বিকালে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নির্বাচনি সরঞ্জাম নিয়ে কেন্দ্রে যান হুমায়ুন কবির। সেখানে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তিনি।

মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া ফেরদৌস বলেন, তার মৃত্যুর বিষয়টি মর্মান্তিক। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করতে পুলিশকে বলেছি।

মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, হুমায়ুন কবিরের পরিবারের অভিযোগ না থাকায় তার মেয়ের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।

ইউপি নির্বাচন: কুয়াশা ভোরে দোয়া ও সমার্থন প্রত্যাশায় নবীনদের প্রচারনা

কোন মন্তব্য নেই

রবিবার, জানুয়ারী ২৪, ২০২১

ভোটের আগে হাইভোল্টেজদের বিপরীতে নতুন নেতৃত্বের আশায় প্রান পেয়েছ সাধারণ মানুষ। ভোটের আগে শীত ও ঘন কুয়াশা উপেক্ষা করে ভোট-রাজনীতি ঘিরে তাপ উত্তাপ শুরু হয়েছে। কাক ডাকা ভোর থেকে চায়ের দোকানে আলোচনা কুয়াশা স্বাভাবিক হলেই বেরিয়ে পড়ে মনোনয়ন প্রত্যাশী ইউপি সদস্যরা। দোয়া ও সমর্থন চেয়ে বাড়ি ও বাড়ির আঙ্গিনায় দাঁড়িয়ে নারী ও পুরুষ ভোটারদের সাথে চলে খোশআলাপ।

নির্বাচনের বাকি তিন মাস। তবে ইউপি সদস্যদের মাঠ গোছানো এখনই মুখ্যসময়। পরবর্তী সময়ের নেতৃত্ব দেওয়া ও সুখ দুঃখে পাশে থাকার প্রথম পরীক্ষায় এগিয়ে থাকে নতুনরা আর সাধারণ ভোটারের কাছথেকে নেতৃত্ব দেয়া পুড়নো প্রার্থীদের এ পরীক্ষায় নিতে হয় লুচপেপার পযর্ন্ত। কষতে হয় আনেক হিসেব কিতাব।

ঝালকাঠি সদর উপজেলার ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ড ছত্রকান্দা একাংশে দোয়া ও সমর্থন চেয়ে ওয়ার্ক করেছে মনজুর মোর্শেদ (ফারমি) শিকদার। ফারমি বেরপাশা শিকদার বাড়ির মরহুম আমির হোসেন শিকদারের ছেলে।

ফারমি এর আগে তার নির্বাচনী ওয়ার্ডে বাড়ি বাড়ি পোস্টার এবং এলাকার মুলমুল পয়েন্টে ফেস্টুন দিয়ে ওয়ার্ডবাসীর দোয়া ও সমর্থন প্রত্যাশা করে। এরপরে এটাই ছিল স্থানীয় ভোটারদের কাছে দোয়া সমর্থন প্রত্যাশার নিয়মিত ওয়ার্কের আংশবিশেষ। 

নতুন নেতৃত্ব ও নীতি-আদর্শে এগিয়ে থাকা এই তরুণ জনপ্রতিনিধি মনজুর মুরশেদ ফারমি জানায়, অবহেলা ও সঠিক নেতৃত্বের অভাবে নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত এ ওয়ার্ডের লোকজনের পাশে থেকে কজ করতে চাই। নির্বাচনে জয়ী হলে তরুণ প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে এ ওয়ার্ডটিকে একটি আদর্শ ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তোলার কথা জানান তিনি।

স্থানীয়রা বলছেন, ব্যক্তি ও বতর্মান রাজনৈতিক জীবনেও তিনি একজন সৎ মানুষ। তবে তার নিজের ইচ্ছা নতুন এ ওয়ার্ডটিকে আদর্শ ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলতে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদে যে সব পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন প্রয়োজন সবই তিনি করবেন এমনটাই প্রত্যাশা এলাকার সাধারণ ভোটারদের।

ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের ইউপি সদস্য গিয়াস উদ্দিন'র পদত্যাগ

কোন মন্তব্য নেই

বুধবার, জানুয়ারী ০৬, ২০২১


ঝালকাঠি সদর উপজেলার ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খান পদত্যাগ করেছেন

ব্যক্তিগত কারণ উল্লেখ করে মঙ্গলবার তিনি ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে এক সভায় সকল ইউপি সদস্যদের উপস্থিতে চেয়ারম্যান একেএম জাকির হোসেন বরাবর পদত্যাগপত্র জমাদেন।

গিয়াস উদ্দিন এক টানা পাঁচবার ইউপি সদস্য নির্বাচিত হয়ে আসছেন। দ্বিতীয়বার তার নিজ গ্রাম দেউলকাঠি থেকে এবং পার্শ্ববর্তী সংখ্যালঘু প্রধান পশ্চিম বিন্নাপাড়া এলাকার মানুষের আমন্ত্রণে ৭নং ওয়ার্ড থেকে তিনবার নির্বাচিত হন

আগামী নির্বাচনে যদি তিনি প্রার্থী হন তবে নিজ গ্রাম ৬নং ওয়ার্ড থেকে প্রার্থী হতে পারেন বলে জানান গিয়াস উদ্দিন খানআগামী ২২মার্চ ২০২১ তারিখ ইউনিয়ন পরিষদের মেয়াদ উত্তীর্ণ হবে বলেও তিনি জানান

নলছিটিতে আ.লীগ বিদ্রোহীসহ ৫ মেয়র প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল

কোন মন্তব্য নেই

বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ৩১, ২০২০


ঝালকাঠির জেলার নলছিটি উপজেলার নলছিটি পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ, আ’লীগের বিদ্রোহী, বিএনপি ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত তিন প্রার্থীসহ মোট পাঁচ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন

বৃহস্পতিবার মনোনয়পত্র দাখিলের শেষ দিন উপজেলা পরিষদে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন প্রার্থীরা সংরক্ষিত (মহিলা) সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থীরাও মনোনয়নপত্র দাখিল করেন

নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ওহিদুজ্জামান মুন্সি, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন

তৃতীয় ধাপের নির্বাচনের পৌরসভা সমূহে ভোট গ্রহণ আগামী ৩০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে

এদিকে বৃহস্পতিবার সকালে নেতাকর্মীদের নিয়ে আওয়ামী লীগ মনোনিত মেয়র প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াহেদ খান তার মনোনয়নপত্র দাখিল করেন এর আগে তিনি নলছিটি বাসস্ট্যান্ডের বিজয় উল্লাস-৭১ চত্বরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন সমাবেশে জেলা উপজেলার আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ অংশ নেন

এর কিছুক্ষণ আগে নেতাকর্মীদের নিয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন বিএনপির মনোনিত মেয়র প্রার্থী মো. মজিবুর রহমান এছাড়াও বিদ্রোহী প্রার্থী পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ডা. এসকেন্দার আলী খান, সাবেক মেয়র মো. মাসুদ খান ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত দলীয় প্রার্থী মাওলানা শাহ জালাল মনোনয়নপত্র দাখিল করেন

নলছিটি পৌরসভা নির্বাচনে ৯টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর হিসেবে ৩৯ জন সংরক্ষিত কাউন্সিলর (মহিলা) হিসেবে ১৩ মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন

বরিশালের ৪টি পৌরসভার ৩টিতে নৌকা- ১টি স্বতন্ত্র

কোন মন্তব্য নেই

বুধবার, ডিসেম্বর ৩০, ২০২০


বরিশালে বিভাগের চার পৌর নির্বাচনে ৩টিতে নৗকা মার্কার প্রার্থী জয়লাভ করেছে একটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী চমক দেখিয়েছে বরিশালের উজিরপুর বাকেরগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছে 

সোমবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বাকেরগঞ্জের লোকমান হোসেন ডাকুয়া হাজার ৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন তার নিকটতম প্রার্থী ছিলেন হাতপাখা মার্কার (ইশা আন্দোলন) মাওঃ খলিলুর রহমান তিনি পেয়েছেন ২৪১২ ভোট কেন্দ্রে মোট ভোটার ছিল ১৫৩০০ এবং ভোট দিয়েছেন ১০ হাজার ৪১৮জন

অপর দিকে বরিশালের উজিরপুর পৌর সভা নির্বাচনে নেীকা মার্কার প্রার্থী গিয়াসউদ্দিন বেপারি হাজার ৭০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি প্রার্থী শাহিদুল ইসলাম খান পেয়েছেন ৭৩৬ ভোট

বরগুনার বেতাগী পৌরসভায় প্রথম ধাপে অনুষ্টিত নির্বাচনে দিত্বীয়বারের মত মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি বর্তমান মেয়র এবিএম, গোলাম কবির তিনি পেয়েছেন ৬১০২ ভোট নিকটতম বিএনপির প্রার্থী হুমাউন কবির মল্লিক পেয়েছেন ৫১৯ এবং আওয়ামীলিগের বিদ্রোহী প্রার্থী মাহমুদুল হাসান মহসীন পেয়েছেন,৩১৯ ভোট

তবে এবার সবার চোখ ছিল পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর পৌরসভার দিকে প্রথম থেকেই পৌরসভায় নির্বাচনী সংঘাত লেগেই ছিল হয়েছে পাল্টাপাল্টি মামলাও সব জল্পনা শেষে নির্বাচনে হেরে গেছেন নৌকার প্রার্থী বর্তমান মেয়র আঃ বারেক মোল্লা স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ার হাওলাদার ৩হাজার ৩৩৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন অপর দিকে আঃ বারেক মোল্লাপেয়েছেন হাজার ৬৪৯ ভোট

চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী কুলকাঠির জনপ্রীয় ছাত্রনেতা ’সজল’

কোন মন্তব্য নেই

বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ১৭, ২০২০


আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নলছিটি উপজেলার ৩নং কুলকাঠি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মোঃ সজল সিকদার তরুণ উদীয়মান এই ছাত্রলীগনেতা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইউনিয়নবাসীকে আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছেন রাজনীতি সমাজসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখে সবসময় সাধারণ মানুষের পাশে থাকায় সজল সিকদার  নামটি এখন বেশ পরিচিত

সজল সিকদার কুলকাঠি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইন ছাত্র পরিষদ ঝালকাঠি শাখার সাধারণ সম্পাদক, ন্যাশনাল ইউনিটি মানবাধিকার ফেডারেশন নলছিটি শাখার আইন  বিষয়ক সম্পাদক , , নং ওয়ার্ডের সাবেক মহিলা ইউপি চেয়ারম্যান নেত্রী নাজমা সিকদারের ছোট ছেলে

এক প্রতিক্রিয়ায় সজল সিকদার  জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভালোবাসে কুলকাঠি ইউনিয়নবাশীর সেবা করার লক্ষে আমি দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করছি যদি আমার অভিভাবক ১৪ দলের সমন্বয়ক মুখপাত্র আমির হোসেন আমু মহোদয় আমাকে মনোনয়ন দেন তরুণদের প্রতিনিধি হিসাবে আমি ডিজিটাল একটি আধুনিক ইউনিয়নে রুপান্তর করবো ইনশাআল্লাহ এবং জামাতও দূনির্তীবাজ মাদক ব্যবসায়ীসহ সেবনকারীদের রাজত্ব ইউনিয়ন থেকে মুছে ফেলাই আমার মুল লক্ষ্য

মেয়র পদে লড়ছেন আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী

কোন মন্তব্য নেই

সোমবার, ডিসেম্বর ১৪, ২০২০


দলের কোন পদ-পদবী নেই। গত সংসদ নির্বাচনে ধূলাসার স্কুল মাঠের এক সভায় বর্তমান এমপি অধ্যক্ষ মহিব্বুর রহমানের হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে নৌকা প্রতীকের সমর্থন দিয়েছেন। এটিই শেষ এবং সর্বোচ্চ দলীয় পরিচয়। অথচ; কুয়াকাটা পৌরসভার নির্বাচনে স্বতন্ত্র তকমা ব্যবহার করে নৌকার বিদ্রোহী হিসেবে মেয়র প্রার্থী হয়েছেন। বর্তমানে এই বিদ্রোহী প্রার্থীর কারণে আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ রয়েছেন। কারণ সাবেক এমপি জাপার সাবেক মহাসচিবের কুয়াকাটার ডান হাত হয়ে এই আনোয়ার হাওলাদার জমি দখল কেন্দ্রীক বিতর্কিত কাজ করেছেন। কলাপাড়া পৌরসভায় চৌরাস্তা এলাকায় মহাসড়কের পাশের সরকারি খাস জলাশয় ভরাট ও দখল করে ভবন করেছেন। ভূমি প্রশাসন কয়েকদিন দৌড়ঝাপ করে যেই সেই। এখন চলছে ব্যবসা-বাণিজ্য। আওয়ামী লীগের দুই একজন প্রভাবশালী নেতার ইন্ধনে আনোয়ার হাওলাদার দলে অনুপ্রবেশকারী হয়ে কৌশলে স্বতন্ত্র পরিচয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রাথীর বিরুদ্ধচারণ করার মিশনে নেমেছেন। এমনটাই মনে করছেন কুয়াকাটার আওয়ামী লীগ দলীয় নিবেদিত কর্মী-সমর্থকরা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুয়াকাটার উন্নয়নে কলাপাড়া উপজেলার সদরে পৌরসভা থাকলেও কুয়াকাটাকে পৌরসভায় উন্নীত করেন। এটি কুয়াকাটা পৌরসভার দ্বিতীয় নির্বাচন। ইতোমধ্যে কুয়াকাটার উন্নয়নে সরকার মাস্টারপ্ল্যান করেছে। এখন জনপ্রতিনিধি হিসেবে কুয়াকাটার মেয়র পদটি আওয়ামী লীগের হাতছাড়া করতে কুয়াকাটার একজন কাউন্সিলরসহ চিহ্নিত কয়েকজন নেতা কৌশলে বিদ্রোহী প্রার্থী দাড় করেছেন। এমন গুজবের ডালপালা বিস্তৃত হচ্ছে। নইলে আনোয়ার হাওলাদার জাতীয় শোক দিবস কিংবা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে জাতির পিতার ছবি, প্রধানমন্ত্রী এবং স্থানীয় এমপির ছবি সংবলিত ব্যানার, পোস্টার এবং ফেস্টুন টানিয়েছেন। সে এখন কীভাবে স্বতন্ত্র হয়ে নৌকার বিরোধী হিসেবে নেমেছেন মেয়র নির্বাচনে। আওয়ামী লীগের স্থানীয় পর্যায়ের কর্মকা-ে সমাবেশে নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে জাহির করে আসছেন আনোয়ার হাওলাদার। আবার এখন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মেয়র নির্বাচন করেছেন। আওয়ামী লীগের বহু ত্যাগী নেতা বলেছেন, আনোয়ার হাওলাদার মূলত নীল নকশার অংশ হিসেবে স্বতন্ত্র পরিচয়ের আড়ালে দৃশ্যত আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী হিসেবে প্রতিদ্বন্ধীতায় নেমেছেন। আর এর ফলে প্রধানমন্ত্রীর সৃষ্টি কুয়াকাটা পৌরসভার নৌকা প্রতীকের বিরোধী হিসেবে কৌশলে এখন আনোয়ার প্রতিদ্বন্ধী হয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছেন। শুক্রবার প্রতীক বরাদ্দের দিনে সকল প্রার্থী প্রতীক পেয়েছেন। ‘জগ’ প্রতীকে এখন কুয়াকাটার মেয়র পদে ভোট প্রার্থনা করছেন বলে জানালেন। বিদ্রোহী প্রার্থী প্রসঙ্গে আনোয়ার হাওলাদার বলেন, ‘ আওয়ামী লীগের কর্মীরা বিদ্রোহী মনে করতেই পারে।’ কারণ হিসেবে তার আক্ষেপ, প্রায় দুই বছর আগে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন। প্রাথমিক সদস্যপদ দেয়া হয়নি। তৃণমূলের বাছাইতে অংশ নিতে না দেয়ার জন্য এসব করা হয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। এ নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত বর্তমান মেয়র আবদুল বারেক মোল্লা, বিএনপি মনোনীত আবদুল আজিজ মুসল্লী, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। নেমেছেন ভোটযুদ্ধে। আট হাজার এক শ’ ১১ জন ভোটার অধ্যুষিত এ পৌরসভায় আগামী ২৮ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

উজিরপুরে ইভিএমে ভোট, নানা ভাবনায় ভোটাররা

কোন মন্তব্য নেই

দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠেয় বরিশালের উজিরপুর পৌরসভার আসন্ন নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আর এই নির্বাচনে ভোটাররা সকল ভোটকেন্দ্রে ইভিএমে ভোট প্রদান করবেন। তবে ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণে সংশয় প্রকাশ করেছেন বিএনপির মনোনিত প্রার্থীসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা। কিন্তু নির্বাচন কমিশন ও ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীসহ নেতাকর্মীরা বলছেন, ‘ইভিএমে কোন ধরনের জালিয়াতি করা সম্ভব না। তাই ইভিএমে ভোট হলে তা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে।’ প্রথমবারের মতো উজিরপুর পৌরসভার ৯টি ভোট কেন্দ্রের সবগুলোতে ইভিএমে ভোট হতে যাচ্ছে। যে কারণে ভোটারদের মধ্যে যেমন আগ্রহ দেখা গেছে, ঠিক তেমনি ইভিএম সম্পর্কে নানা জটিলতা এবং মিশ্র প্রতিক্রিয়া বিরাজ করছে। অনেকের কাছে ইভিএমে ভোটদান সহজ হলেও অধিকাংশের কাছে তা অনেক জটিল। নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ডের বেশিরভাগ মধ্য-বৃদ্ধ বয়সী এবং অল্প শিক্ষিত ভোটাররা জানিয়েছেন, যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ভোটদানের বিষয়ে বুঝতে তাদের সমস্যা হচ্ছে। তবে শিক্ষিত ও তরুন ভোটাররা বলছেন, এটি অনেক সহজ পদ্ধতি। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, একটি ইভিএমে প্রায় চার হাজার পর্যন্ত ভোট এবং সর্বোচ্চ ৬৪ প্রার্থীর নাম দেওয়া যায়। অশিক্ষিত কিংবা অল্প শিক্ষিতরাও খুব সহজে বাটন চেপে ভোট দিতে পারেন। একটি ভোট দিতে এক মিনিটের কম সময় লাগে।

এছাড়া ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে একটির বেশি ভোট দিতে পারবেন না। ইভিএমেও প্রার্থীর পক্ষে পোলিং এজেন্টরা ভোটকেন্দ্রে থাকবে। মেশিনটিতে একটি পূর্ব-প্রোগ্রামিং করা মাইক্রোচিপ থাকে, যা প্রতিটি ভোটের ফল তাৎক্ষণিকভাবে হিসাব করে প্রদর্শন করে। আর তাই ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের কারচুপির সুযোগ নেই। এদিকে ইভিএম সম্পর্কে এ পৌরসভা নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী আওয়ামী লীগের মনোনিত নৌকা প্রতীকের মেয়রপ্রার্থী সদ্য বিদায়ী মেয়র ও উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. গিয়াস উদ্দিন বেপারী জানিয়েছেন, ‘এ পৌরসভার নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নতুন এই পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণে কোনো ধরনের কারচুপির সুযোগ নেই। সে হিসেবে নির্বাচন হবে অত্যন্ত সুষ্ঠু ও প্রতিযোগিতামূলক।’

অপরদিকে ইভিএমে ভোট গ্রহণে ব্যাপক সংশয় প্রকাশ করে বিএনপির মনোনিত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মো. শহিদুল ইসলাম খান জানিয়েছেন, ‘ইভিএমে ভোটগ্রহণ সম্পর্কে অশিক্ষিত কিংবা অল্প শিক্ষিত ভোটারদের কোন প্রকার ধারণা নেই। তাছাড়া ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হলে ক্ষমতাসীনরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভোট ডাকাতি করতে পারে।’ তবে ইভিএমের মাধ্যমে কোনো ধরনের কারচুপি কিংবা জাল ভোটের সুযোগ নেই দাবি করে রিটার্নিং ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. নুরুল আলম বলেন, ‘নতুন এই পদ্ধতির জন্য ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের যথেষ্ট প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যাতে তারা ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে পারেন। একই সাথে নির্বাচনী এলাকা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিস এবং অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মাধ্যমে ভোটারদের ইভিএম সম্পর্কে ধারণা দিতে বিভিন্নভাবে প্রদর্শণী প্রচারণাও চলছে।’

তিনি আরও জানান, ‘এ পৌরসভার নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ, বিএনপির এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনিত প্রার্থীরা তাদের নিজ নিজ দলীয় প্রতীক নিয়ে অংশগ্রহণ করেছেন। এছাড়া সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ৯ জন ও সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ২৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। নির্বাচন কমিশন (ইসি) ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৮ ডিসেম্বর ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।’

প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ৬.২৫ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে উজিরপুর পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। ৯টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত এ পৌরসভায় ৯২৫ নতুন ভোটারসহ মোট ভোটার সংখ্যা ১২০৫৪ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছেন ৬০৭৩ জন এবং নারী ভোটার ৫৯৮১ জন।

পৌর নির্বাচন থেকে ৫৮ প্রার্থীর নাম প্রত্যাহার

কোন মন্তব্য নেই

শুক্রবার, ডিসেম্বর ১১, ২০২০


প্রথম ধাপের পৌরসভা নির্বাচন থেকে সাতজন মেয়র প্রার্থীসহ নাম প্রত্যাহার করেছেন মোট ৫৮ জন প্রার্থী। এর ফলে প্রথম ধাপে ২৫টি পৌরসভায় চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রইলেন ১ হাজার ২১৮ জন প্রার্থী, যার মধ্যে মেয়র পদে ৯৩ জন, সাধারণ কাউন্সিলর ৮৪৮ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ২৭৭ জন।

মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন বৃহস্পতিবার ( ১০ ডিসেম্বর ) নির্বাচন কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতীক বরাদ্দ দেবেন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তারা। এরপরই শুরু হবে আনুষ্ঠানিক প্রচার।

গত ২২ নভেম্বর ২৫টি পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন করে ইসি। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী এসব পৌরসভায় আগামী ২৮ ডিসেম্বর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

Don't Miss
©dnn24live all rights reserved
design by khyrul islam