ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরে ২ যুবকের বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ ও কাঠালিয়ায় শিক্ষিত বেকার নারীর করা এগ্রোফার্ম তিন সফল আত্মকর্মীর প্রকল্প পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক মো. জোহর আলী।
শনিবার এসব প্রকল্প পরিদর্শনের সময় সাথে ছিলেন রাজাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোক্তার হোসেন, কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার, রাজাপুরের সহকারী কমিশনার (ভুমি) অনুজা মন্ডল, কাঠালিয়া সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) সুমিত সাহা, জেলা যুব উন্নয়ন উপ-পরিচালক মিজানুর রহমান, রাজাপুর উপজেলা যুব্ উন্নয়ন কর্মকর্তা মুহাম্মদ আল আমিন বাকলাই, কাঠালিয়া উপজেলা যুবউন্নয়ন কর্মকর্তা মো. সাখাওয়াত হোসেন, যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষক রতন কুমার কর্মকার, ইউএসডিপি কো-অর্ডিনেটর আরমান হোসেন প্রমুখ।
পরে
তিনি কাঠালিয়ায় প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ
প্রকল্পের (জমিও নেই, ঘরও
নেই) আবাসন নির্মাণ কাজ
পরিদর্শন করেন।
জেলা যুব উন্নয়ন উপ-পরিচালক মিজানুর রহমান জানান, করোনায় চাকরী হারিয়ে আত্মকর্মী হিসেবে উদ্যোক্তা হবার প্রত্যয়ে যুব উন্নয়নে প্রশিক্ষণ নিয়ে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে রাজাপুরের সাউথপুর গ্রামের জাকিউর রহমান নাসির ১৬ লক্ষাধিক টাকা ব্যায়ে এবং কৈবর্তখালী গ্রামের মো. কায়েম হোসেন সাড়ে ৮ লাখ ব্যয়ে মাছ চাষ করছেন। এখন তাদের চাষকৃত মাছ বিক্রি উপযোগী হয়েছে।
কাঠালিয়া উপজেলার আনলবুনিয়া গ্রামের শিরিন সুলতানা যুব উন্নয়নে প্রশিক্ষণ নিয়ে ৭বিঘা জমিতে বহুমূখী এগ্রোফার্ম প্রতিষ্ঠা করেন।